Discover postsExplore captivating content and diverse perspectives on our Discover page. Uncover fresh ideas and engage in meaningful conversations
সাধারণত ছেলেরা সে*-ক্সু-য়ালি এডাল্ট হয় ১৫/১৭ এর মধ্যেই বা তার আগেই।আর মেয়েরা ১৫ এর আগেই।
সেখানে আমরা মেয়েদের বিয়ের বয়স নির্ধারণ করেছি ১৮ বছর ও ছেলেদের ২১ বছর। কিন্তু সিস্টেম করে দিয়েছি আবার অন্য রকম। ছেলেদের চাকরির বয়স সীমা ৩২ বছর। গ্রাজুয়েশান শেষ করতে করতে বয়স হয়ে যায় ২৬/২৭ বছর।
গড় আয়ু যদি ৬৫ হয়- তাহলে ৩২ বছর বয়স পযর্ন্ত সে অন্যের টাকায় চলবে। এর পর স্বাবলম্বী হয়ে মানে জব পেয়ে বিয়ে করবে ৩২ এর পর।
যে ছেলেটা সে*-ক্সু-য়ালি এডাল্ট হইলো ১৭ তে। সে বিয়ে করলো আরো ১৫ বছর পর।
এই ১৫ বছর সে কি করবে?
পাড়ায় যাবে না? প্রেমিকাকে নিয়ে লিটনের ফ্লাটে যাবে না? পার্কের চিপায় প্রেমিকার শরীরে হাত দিবে না?
দাঁতে দাঁত চেপে নিজেকে পাথর বানিয়ে রাখবে?
কতটুকু পসিবল? লজিক্যালি কতটুকু পসিবল? বোথ ফর বয়েজ অ্যান্ড গার্লস?
এই দেশে ম-দ বিক্রি নি-ষি-দ্ধ না। কিন্তু ম-দ সহ ধরা পড়লে পুলিশ কে চা পানি খাওয়াইতে হয়!
একটা ছেলে ১৭ বছর অপেক্ষা করবে ১৭ বছরের আগের ক্ষুধা মিটানোর জন্য। যেহেতু আমরা জীব পাথর না। আমাদের ফিজিক্যাল চাহিদা আছে। তাই বলে ১৭ বছর অপেক্ষা করবে একটা ছেলে/মেয়ে ?
আপনি বা কেউ কি বিলিভ করেন যে কেউ অপেক্ষা করে?
অপেক্ষা করে না দেখেই এই দেশে রেস্টুরেন্টে প্রাইভেট জোন লাগে। মিরপুর মাজার রোডে ছোট ছোট খুপরি ঘর ওয়ালা রেস্টুরেন্ট লাগে। পার্কে ছাতা ওয়ালা প্রাইভেসি লাগে। সবই এই সমাজ জানে। একসেপ্ট করে। এক্সেপ্ট না করলে এসব বন্ধ হয়ে যেত। এসবই আমরা মেনে নিচ্ছি। শুধু ছেলে স্টাব্লিশড না হওয়া পযর্ন্ত বিয়ে মেনে নিতে পারতেছি না।
আপনি যদি এই দেশের সুপার সাকসেসফুল কোন বিজনেস ম্যান এর জিবনী পড়েন, দেখবেন তারা সাকসেসফুল হয়েছে অনেক পরে। অন্তত ৪০/৪৫/৫০ বছর বয়সে। আপনি কি তত দিন অপেক্ষা করবেন?মেয়ে তাদের সাথে বিয়ে দেয়ার জন্য ?
আমাদের পিতামাতাগণ সব কিছু ইসলাম অনুয়ায়ী করেন। খালি এই একটা বিষয়ে উনারা ইসলাম মানেন না। সেটা হইলো বিয়ে। পাত্র ভালো জব করে না দেখে উনারা বিয়ে দেন না। সমাজ বলে আগে প্রতিষ্ঠিত হওতার পর বিয়ে কর!
কোরআন বলে আগে বিয়ে করো,গরীব হলে প্রতিষ্ঠিত করার দায়িত্ব আল্লাহ্র!
অথচ ইসলাম বলেছে সাবালক হইলেই বিয়ে দিয়ে দাও।
"বউ কে খাওয়াবি কি? "
এটা হচ্ছে আমাদের দেশের বিয়ের সব চেয়ে বড় বাঁধা।
বউ কি হাতি? নাকি ঘোড়া? তার তো ১০ কেজি বিচুলি লাগে না ডেইলি। তাইনা?
বিসিএস দিয়ে ৩৫ বছর বয়সে নিজের পায়ে দাঁড়িয়ে তার পর বিয়ে করতে হবে ।
নিজের পায়ে ঠিক-ঠাক দাঁড়াতে দাঁড়াতে সঠিক জিনিসটি দাঁড়ানোর সময় পেরিয়ে যায়.....।
এখন ভাবুন, ইসলাম ধর্মে বিয়েকে অর্ধেক দ্বীন কেন বলা হয় !
তারপরও পরিবার এবং সবার ব্যক্তিগত মতা মত থাকতেই পারে 😊আপনিও স্বাধীন মনে আপনার মতামত কমেন্ট করুন।
পুরুষ মানুষের কান্না সাধারণত চোখে দেখা যায় না। ছোটবেলা থেকেই তাদের শেখানো হয় যে, পুরুষদের কাঁদা মানায় না, যতই কষ্ট হোক, চোখে জল আনা যাবে না। আর তাই তারা সবকিছু চাপা রেখে এগিয়ে চলে। অন্যদিকে, নারীরা সহজেই কাঁদতে পারে—রাগে, অভিমানে, বা কষ্টে। কিন্তু পুরুষের কান্না আসে গভীর যন্ত্রণা থেকে, কোনো ছলনা ছাড়াই।
যদি কোনো পুরুষ কাঁদে, বুঝতে হবে যে সে ভীষণ কষ্টে আছে। পুরুষেরা হয়তো সহজে কাঁদে না, তবে যখন কাঁদে, তা সত্যিই হৃদয় বিদারক। তারা কাঁদে একান্তে, ব্যর্থতার বেদনায়, সংসারের ভার সামলাতে না পারার হতাশায়, কিংবা প্রিয়জনের মন রাখতে গিয়ে। অনেক সময়, তারা নিজের জন্য যতটা না কেঁদেছে, তার চেয়েও বেশি কেঁদেছে অন্যের খুশির জন্য।
অনেক নারীই হয়তো জানে না, তাদের আবদার পূরণের জন্য একজন পুরুষ কতটা ত্যাগ করে, কতটা কান্না লুকিয়ে রাখে। ইতিহাস বলে, যে নারী একজন পুরুষের কান্নার কারণ হয়েছে, সে নিজেও কখনো শান্তি পায়নি। পুরুষের চোখের জল সহজে বৃথা যায় না, প্রকৃতি সেই কষ্টের প্রতিদান দেয়।
তবুও, পুরুষেরা শক্তিশালী। তারা দিনশেষে পরিবার, বাবা-মা, এবং প্রিয় নারীর আশ্রয় হয়ে ওঠে। আর যে নারী পুরুষকে কাঁদিয়ে নিজের জীবনে সফলতা চায়, তার জীবন ধীরে ধীরে ভেঙে পড়ে—কারণ একজন নারীর জীবনে পুরুষের স্থান স্রষ্টার পরেই।
Ali Sorwar Sani
Delete Comment
Are you sure that you want to delete this comment ?